বালিশ ছাড়াই ঘুমনো অভ্যাস করতে পারলে এই সুবিধা

বালিশ ছাড়াই ঘুমনো অভ্যাস করতে পারলে এই সুবিধা। শুধু ঘুমানোর জন্যেই নয়,ঘরের সুন্দর্য বৃদ্ধিতেও বালিশের অবদান অস্বীকার করা যায় না।
কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন ঘরের সুন্দর্য বাড়াতে বালিশ রাখতেই পারেন কিন্তু মাথার নিচে বালিশ গুঁজে ঘুমানোর অভ্যাস এখনি বাদ দিতে হবে।
নইলে পরে পস্তাতে হতে পরে।কিন্তু কি করার মাথার নিচে যে ওই এক পটলা তুলো না থাকলে যে ঘুমই আসতে চায় না।
তবে জানেন কি বালিশ ছাড়া ঘুমানো কতটা উপকারী ?
আসুন জেনে নেই বালিশ ছাড়া ঘুমানোর উপকারিতা:
ব্রণ এবং বলি রেখা: বালিশ ছাড়াই ঘুমনো অভ্যাস
বালিশে মাথা দিয়ে শোয়ার পর গালের যেই দিকটা বেশিক্ষণ বালিশের সাথে সঙ্গুক্ত থাকে সেখানেই আধিক্য দেখা যায়।
একে তো রক্ত চাপ আবার বালিশে থাকা ব্যাকটেরিয়া।
রম নরম বালিশে মাথা দেয়ার পর মাথার বড় একটা নির্দিষ্ট জায়গায় থাকে,ফলে মুখের ত্বকে টান পর।দীর্ঘদিন চলতে থাকলে বলি রেখার জন্ম দেয়।
স্মৃতি শক্তি:
যতক্ষণ জেগে আছি ততক্ষন জেগে আছে মাথা,ফলে ঘুমের মাঝে তাকে 100%বিশ্রাম দিতে ক্ষতি কি!
কিন্তু বালিশ থেকে মাথা টা সরে যাচ্ছে না তো!সেই দিকেও খেয়াল রাখতে হয় মাথা কে। যার ফলে মাথায় অনেক চাপ পড়ে।
আর্টিকেল লিখে মাসে ৭০,০০০ টাকা
সির দারার ব্যাথা: বালিশ ছাড়াই ঘুমনো অভ্যাস
মাথার সাথে সাথে শরীরের বেশি তল বদলে দেয় বালিশ, যার সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে সীর দারার।
যারা সির দারার ব্যাথায় কাবু তারা বালিশ ছেড়ে দিলেই এর সুফল অনুভব করতে পারবেন।
ঘুমের গুণগত মান:
বালিশ মাথায় দিয়েও শান্তি নাই মনে হয় শক্ত হয়ে গেছে,এতো শক্ত বালিশে ঘুম হয় না।
বালিশ থেকে মাথা গড়িয়ে পড়ে যাচ্ছে ইত্যাদি সূক্ষ্ম চিন্তা ঘুমাতে দেয় না।
শিশুর চ্যাপ্টা মাথা: বালিশ ছাড়াই ঘুমনো অভ্যাস
নরম বালিশে নির্দিষ্ট একটা দিকে ঘুমাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে শিশুরা।
ফলে শিশুর নরম মাথা একই দিকে থাকতে থাকতে চ্যাপটা আকার ধারণ করে।
lightroom preset free download
শিশুর শ্বাস প্রশ্বাস:
বালিশে তোয়ালেতে শিশুর মুখ গুঁজে গেলে শিশুর শ্বাস প্রশ্বাস সমস্যা হতে পারে, যতক্ষণ না আপনি দেখতে পাবেন।
স্পেস প্রতিরোধ:
কোন দিকে মাথা দিয়ে ঘুমাতে পারলে স্পেস কমবে তা নিয়ে বিশদ আলোচনা চলে ফলে এইসব নতুন নতুন চিন্তা স্ট্রেজের জন্ম দেয়।
One Comment